1. jitsolution24@gmail.com : admin :
  2. shantokh@gmail.com : Sharif Azibur Rahman : Sharif Azibur Rahman
শিরোনামঃ
মনিরামপুর উপজেলায় ওয়ার্ড ও ইউনিট দায়িত্বশীলদের নিয়ে (টি, এস) অনুষ্ঠিত পাইকগাছার শান্তা গ্রামে পুকুরের মাছ চুরির ঘটনায় চোর হাতেনাতে আটক আশি শতাংশ মানুষই ধানের শীষে ভোট দেওয়ার অপেক্ষায়- মাওলানা ড.গোলাম মহিউদ্দিন ইকরাম গদখালীতে এসিড নিক্ষেপে একই পরিবারের তিনজন আহত ঝিকরগাছায় ওলামা দলের প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর কর্তৃক কম্পিউটার ও নেটওয়ার্কিং বিষয়ে প্রশিক্ষণের শুভ উদ্বোধন সাইনবোর্ড আছে অফিস নাই যশোরে নববধুকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগে মামলা বেনাপোলে বিজিবির অভিযানে কসমেটিকসসহ চোরাচালানি পণ্য জব্দ যশোরে আবাসিক এলাকায় হাইভোল্টেজের বৈদ্যুতিক লাইন স্থাপনে বিক্ষোভ

সোহরাওয়ার্দীর পাঁচ চিকিৎসক করোনায় আক্রান্ত

  • প্রকাশের সময় রবিবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২০
  • ১৬৯ বার সংবাদটি পাঠিত

কণ্ঠ ডেস্কঃ

রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের পাঁচ চিকিৎসক করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। হাসপাতালের পরিচালক উত্তম বড়ুয়া এই তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

হাসপাতাল সূত্র জানায়, আক্রান্ত পাঁচজনের মধ্যে দুজন মেডিসিন বিভাগ, একজন শিশু বিভাগ, একজন অবেদনবিদ্যা বিভাগ ও একজন বহির্বিভাগের চিকিৎসক।

আক্রান্ত পাঁচ চিকিৎসক কোনো রোগীর সংস্পর্শে এসেছিলেন কি না, সে ব্যাপারে এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
Lifebuoy Soap

হাসপাতাল সূত্র বলছে, তাদের সন্দেহ, বহির্বিভাগের চিকিৎসক প্রথমে আক্রান্ত হন। পরে অন্যরা সংক্রমিত হন।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজের এক জ্যেষ্ঠ চিকিৎসক প্রথম আলোকে বলেন, কমিউনিটি ট্রান্সমিশন শুরু হলে আসলে কে কীভাবে সংক্রমিত হচ্ছেন, তা নিরূপণ করা কঠিন। তা ছাড়া রোগীরা রোগ গোপন করে হাসপাতালে আসছেন। অনেক ক্ষেত্রে রোগীরা রোগ গোপন না করলেও ব্যবস্থাপনা ত্রুটির কারণে রোগ ছড়াচ্ছে।

রোগীরা কেন রোগ গোপন করছেন বলে মনে করেন, জানতে চাইলে ওই চিকিৎসক বলেন, করোনাভাইরাসে আক্রান্ত শুনলে সামাজিকভাবে হেয় হচ্ছেন রোগীরা। তাঁরা বাড়িতে থাকতে পারছেন না। আবার সব হাসপাতালেও তাঁদের রাখা হচ্ছে না। এ প্রসঙ্গে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত একজন গর্ভবতী নারীর উদাহরণ দেন তিনি।

হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, ওই নারী করোনা শনাক্ত হওয়ার পর প্রথমে কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে যান। শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল হওয়ায় চিকিৎসকেরা তাঁকে বাড়ি ফিরে যেতে বলেন। বাড়িতে ফিরতে পারছেন না বলে তিনি আজিমপুর মাতৃসদনে যান। সেখান থেকেও তাঁকে বাড়িতে চলে যেতে বলা হয়। এরপর ওই নারী করোনা আক্রান্তদের জন্য নির্ধারিত লালকুঠির মা ও শিশু হাসপাতালে যান। হাসপাতালটি প্রস্তুত না থাকায় তাঁকে সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। তিনি এখন এই হাসপাতালের আইসোলেশনে আছেন।
আক্রান্ত মানুষকে যত বেশি ঘুরতে হবে, রোগও তত বেশি ছড়াবে বলে মনে করেন ওই চিকিৎসক।

সংবাদটি সেয়ার করে পাশে থাকুন

একই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved  2024
Design by JIT SOLUTION