কন্ঠ ডেস্ক
কাশিমপুর কারাগার থেকে পালিয়ে যাওয়া মৃত্যুদÐপ্রাপ্ত আসামিসহ দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এরমধ্যে একজনকে কিশোরগঞ্জ থেকে এবং অপরজনকে আশুলিয়া থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। জানা যায়, কাশিমপুর কারাগার থেকে পালিয়ে যাওয়া শাহ আলম (২৬) নামে ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় মৃত্যুদÐপ্রাপ্ত এক আসামিকে কিশোরগঞ্জ থেকে গ্রেপ্তার করে র্যাব। গত শুক্রবার রাত পৌনে ১টার দিকে শহরের গাইটাল বাসস্ট্যান্ড এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে র্যাব-১৪ কিশোরগঞ্জ ক্যাম্পের একটি দল। গতকাল শনিবার সকালে র্যাবের কোম্পানি কমান্ডার আশরাফুল কবির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র্যাবের দলটি কিশোরগঞ্জ শহরের গাইটাল বাসস্ট্যান্ড এলাকায় অভিযান চালিয়ে শাহ আলমকে গ্রেপ্তার করে। কিশোরগঞ্জে তিন বছরের এক শিশুকে ধর্ষণের পর হত্যার ঘটনায় সে সাজাপ্রাপ্ত আসামি। শাহ আলম কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলার গাইটাল নয়াপাড়া এলাকার মৃত ফালু মিয়ার ছেলে। র্যাব সূত্র জানায়, কোটাবিরোধী আন্দোলনের সময় কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কারাগার থেকে পালিয়ে যায় মৃত্যুদÐপ্রাপ্ত আসামি শাহ আলম। তার বিরুদ্ধে ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনায় শিশুটির বাবা বাদী হয়ে কিশোরগঞ্জ সদর থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলায় তাকে মৃত্যুদÐের আদেশ দেন বিচারক। পরে তাকে কিশোরগঞ্জ জেলা কারাগার থেকে কাশিমপুর কারাগারে পাঠানো হয়। কোটাবিরোধী আন্দোলন চলাকালে তিনি কাশিমপুর কারাগার থেকে পালিয়ে যান।
অন্যদিকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় কাশিমপুর হাইসিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে পলাতক মৃত্যুদন্ডে দন্ডিত আসামি মো. আমির হোসেনকে (৩০) আশুলিয়ার জামগড়া এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে র্যাব। গতকাল শনিবার দুপুরে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন র্যাব-৪, সিপিসি-২ এর কোম্পানি কমান্ডার মেজর জালিস মাহমুদ খান। এর আগে গত শুক্রবার রাতে আশুলিয়ার ইয়ারপুর ইউনিয়নের জামগড়া এলাকায় র্যাব-৪ ও র্যাব-১০ যৌথ অভিযান পরিচালনা করে তাকে গ্রেপ্তার করে। গ্রেপ্তার মো. আমির হোসেন চাঁদপুর জেলার মতলব উত্তর থানার দক্ষিণ মান্দারতলী এলাকার তাজুল ইসলামের ছেলে। তিনি লেনদেনের বিষয় নিয়ে বিরোধের জেরে হোসেনকে (১৪) অপহরণের পর মুক্তিপণ না পেয়ে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেন। র্যাব জানায়, পলাতক আসামি (বন্দি নম্বর ১০১৯) আমির হোসেন (৩০) অপহরণ ও হত্যা মামলার মৃত্যুদÐপ্রাপ্ত একজন আসামি। তিনি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় গত ৬ আগস্ট কাশিমপুর হাইসিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে পালিয়ে যান। পরে দেশের বিভিন্ন স্থানে আত্মগোপন করেন এবং স্থান পরিবর্তন করেন। র্যাব আরও জানায়, নিহত হোসেনের (১৪) সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে লেনদেনের বিষয় নিয়ে বিরোধ চলে আসছিল আসামি আমির হোসেনের। পরে তার বন্ধু নুর আলম, রিপন ও তাদের সহযোগীদের নিয়ে হোসেনের ওপর প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য সুযোগ খুঁজতে থাকে। এরই ধারাবাহিকতায় গত ২০১০ সালের ৫ জুন দুপুর ১টা ২০ মিনিটের দিকে বাড়ির পাশের চা দোকান থেকে হোসেনকে অপহরণ করে করে মুক্তিপণ দাবি করেন তারা। পরে মুক্তিপণ না পেয়ে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে পাগার এলাকায় ফেলে রেখে যায় তারা। এ ঘটনায় টঙ্গী থানায় নিহতের বাবা বাদী হয়ে অপহরণ ও হত্যা মামলা করলে আদালত আসামিকে মৃত্যুদÐ দেন। তখন থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে কাশিমপুর হাইসিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগার বন্দি ছিলেন। কিন্তু বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় গত ৬ আগস্ট তিনি কাশিমপুর হাইসিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে পালিয়ে যান। এরপর বিভিন্ন গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে গত শুক্রবার রাতে আশুলিয়ার জামগড়া এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। র্যাব-৪, সিপিসি-২ এর কোম্পানি কমান্ডার মেজর জালিস মাহমুদ খান বলেন, কাশিমপুর হাইসিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে পলাতক আসামি আমির হোসেনকে গ্রেপ্তার করে সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
কে পালিয়ে যাওয়া মৃত্যুদÐপ্রাপ্ত আসামিসহ দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এরমধ্যে একজনকে কিশোরগঞ্জ থেকে এবং অপরজনকে আশুলিয়া থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। জানা যায়, কাশিমপুর কারাগার থেকে পালিয়ে যাওয়া শাহ আলম (২৬) নামে ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় মৃত্যুদÐপ্রাপ্ত এক আসামিকে কিশোরগঞ্জ থেকে গ্রেপ্তার করে র্যাব। গত শুক্রবার রাত পৌনে ১টার দিকে শহরের গাইটাল বাসস্ট্যান্ড এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে র্যাব-১৪ কিশোরগঞ্জ ক্যাম্পের একটি দল। গতকাল শনিবার সকালে র্যাবের কোম্পানি কমান্ডার আশরাফুল কবির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র্যাবের দলটি কিশোরগঞ্জ শহরের গাইটাল বাসস্ট্যান্ড এলাকায় অভিযান চালিয়ে শাহ আলমকে গ্রেপ্তার করে। কিশোরগঞ্জে তিন বছরের এক শিশুকে ধর্ষণের পর হত্যার ঘটনায় সে সাজাপ্রাপ্ত আসামি। শাহ আলম কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলার গাইটাল নয়াপাড়া এলাকার মৃত ফালু মিয়ার ছেলে। র্যাব সূত্র জানায়, কোটাবিরোধী আন্দোলনের সময় কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কারাগার থেকে পালিয়ে যায় মৃত্যুদÐপ্রাপ্ত আসামি শাহ আলম। তার বিরুদ্ধে ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনায় শিশুটির বাবা বাদী হয়ে কিশোরগঞ্জ সদর থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলায় তাকে মৃত্যুদÐের আদেশ দেন বিচারক। পরে তাকে কিশোরগঞ্জ জেলা কারাগার থেকে কাশিমপুর কারাগারে পাঠানো হয়। কোটাবিরোধী আন্দোলন চলাকালে তিনি কাশিমপুর কারাগার থেকে পালিয়ে যান।
অন্যদিকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় কাশিমপুর হাইসিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে পলাতক মৃত্যুদন্ডে দন্ডিত আসামি মো. আমির হোসেনকে (৩০) আশুলিয়ার জামগড়া এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে র্যাব। গতকাল শনিবার দুপুরে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন র্যাব-৪, সিপিসি-২ এর কোম্পানি কমান্ডার মেজর জালিস মাহমুদ খান। এর আগে গত শুক্রবার রাতে আশুলিয়ার ইয়ারপুর ইউনিয়নের জামগড়া এলাকায় র্যাব-৪ ও র্যাব-১০ যৌথ অভিযান পরিচালনা করে তাকে গ্রেপ্তার করে। গ্রেপ্তার মো. আমির হোসেন চাঁদপুর জেলার মতলব উত্তর থানার দক্ষিণ মান্দারতলী এলাকার তাজুল ইসলামের ছেলে। তিনি লেনদেনের বিষয় নিয়ে বিরোধের জেরে হোসেনকে (১৪) অপহরণের পর মুক্তিপণ না পেয়ে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেন। র্যাব জানায়, পলাতক আসামি (বন্দি নম্বর ১০১৯) আমির হোসেন (৩০) অপহরণ ও হত্যা মামলার মৃত্যুদÐপ্রাপ্ত একজন আসামি। তিনি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় গত ৬ আগস্ট কাশিমপুর হাইসিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে পালিয়ে যান। পরে দেশের বিভিন্ন স্থানে আত্মগোপন করেন এবং স্থান পরিবর্তন করেন। র্যাব আরও জানায়, নিহত হোসেনের (১৪) সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে লেনদেনের বিষয় নিয়ে বিরোধ চলে আসছিল আসামি আমির হোসেনের। পরে তার বন্ধু নুর আলম, রিপন ও তাদের সহযোগীদের নিয়ে হোসেনের ওপর প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য সুযোগ খুঁজতে থাকে। এরই ধারাবাহিকতায় গত ২০১০ সালের ৫ জুন দুপুর ১টা ২০ মিনিটের দিকে বাড়ির পাশের চা দোকান থেকে হোসেনকে অপহরণ করে করে মুক্তিপণ দাবি করেন তারা। পরে মুক্তিপণ না পেয়ে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে পাগার এলাকায় ফেলে রেখে যায় তারা। এ ঘটনায় টঙ্গী থানায় নিহতের বাবা বাদী হয়ে অপহরণ ও হত্যা মামলা করলে আদালত আসামিকে মৃত্যুদÐ দেন। তখন থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে কাশিমপুর হাইসিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগার বন্দি ছিলেন। কিন্তু বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় গত ৬ আগস্ট তিনি কাশিমপুর হাইসিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে পালিয়ে যান। এরপর বিভিন্ন গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে গত শুক্রবার রাতে আশুলিয়ার জামগড়া এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। র্যাব-৪, সিপিসি-২ এর কোম্পানি কমান্ডার মেজর জালিস মাহমুদ খান বলেন, কাশিমপুর হাইসিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে পলাতক আসামি আমির হোসেনকে গ্রেপ্তার করে সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
: কাশিমপুর কারাগার থেকে পালিয়ে যাওয়া মৃত্যুদÐপ্রাপ্ত আসামিসহ দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এরমধ্যে একজনকে কিশোরগঞ্জ থেকে এবং অপরজনকে আশুলিয়া থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। জানা যায়, কাশিমপুর কারাগার থেকে পালিয়ে যাওয়া শাহ আলম (২৬) নামে ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় মৃত্যুদÐপ্রাপ্ত এক আসামিকে কিশোরগঞ্জ থেকে গ্রেপ্তার করে র্যাব। গত শুক্রবার রাত পৌনে ১টার দিকে শহরের গাইটাল বাসস্ট্যান্ড এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে র্যাব-১৪ কিশোরগঞ্জ ক্যাম্পের একটি দল। গতকাল শনিবার সকালে র্যাবের কোম্পানি কমান্ডার আশরাফুল কবির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র্যাবের দলটি কিশোরগঞ্জ শহরের গাইটাল বাসস্ট্যান্ড এলাকায় অভিযান চালিয়ে শাহ আলমকে গ্রেপ্তার করে। কিশোরগঞ্জে তিন বছরের এক শিশুকে ধর্ষণের পর হত্যার ঘটনায় সে সাজাপ্রাপ্ত আসামি। শাহ আলম কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলার গাইটাল নয়াপাড়া এলাকার মৃত ফালু মিয়ার ছেলে। র্যাব সূত্র জানায়, কোটাবিরোধী আন্দোলনের সময় কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কারাগার থেকে পালিয়ে যায় মৃত্যুদÐপ্রাপ্ত আসামি শাহ আলম। তার বিরুদ্ধে ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনায় শিশুটির বাবা বাদী হয়ে কিশোরগঞ্জ সদর থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলায় তাকে মৃত্যুদÐের আদেশ দেন বিচারক। পরে তাকে কিশোরগঞ্জ জেলা কারাগার থেকে কাশিমপুর কারাগারে পাঠানো হয়। কোটাবিরোধী আন্দোলন চলাকালে তিনি কাশিমপুর কারাগার থেকে পালিয়ে যান।
অন্যদিকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় কাশিমপুর হাইসিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে পলাতক মৃত্যুদন্ডে দন্ডিত আসামি মো. আমির হোসেনকে (৩০) আশুলিয়ার জামগড়া এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে র্যাব। গতকাল শনিবার দুপুরে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন র্যাব-৪, সিপিসি-২ এর কোম্পানি কমান্ডার মেজর জালিস মাহমুদ খান। এর আগে গত শুক্রবার রাতে আশুলিয়ার ইয়ারপুর ইউনিয়নের জামগড়া এলাকায় র্যাব-৪ ও র্যাব-১০ যৌথ অভিযান পরিচালনা করে তাকে গ্রেপ্তার করে। গ্রেপ্তার মো. আমির হোসেন চাঁদপুর জেলার মতলব উত্তর থানার দক্ষিণ মান্দারতলী এলাকার তাজুল ইসলামের ছেলে। তিনি লেনদেনের বিষয় নিয়ে বিরোধের জেরে হোসেনকে (১৪) অপহরণের পর মুক্তিপণ না পেয়ে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেন। র্যাব জানায়, পলাতক আসামি (বন্দি নম্বর ১০১৯) আমির হোসেন (৩০) অপহরণ ও হত্যা মামলার মৃত্যুদÐপ্রাপ্ত একজন আসামি। তিনি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় গত ৬ আগস্ট কাশিমপুর হাইসিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে পালিয়ে যান। পরে দেশের বিভিন্ন স্থানে আত্মগোপন করেন এবং স্থান পরিবর্তন করেন। র্যাব আরও জানায়, নিহত হোসেনের (১৪) সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে লেনদেনের বিষয় নিয়ে বিরোধ চলে আসছিল আসামি আমির হোসেনের। পরে তার বন্ধু নুর আলম, রিপন ও তাদের সহযোগীদের নিয়ে হোসেনের ওপর প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য সুযোগ খুঁজতে থাকে। এরই ধারাবাহিকতায় গত ২০১০ সালের ৫ জুন দুপুর ১টা ২০ মিনিটের দিকে বাড়ির পাশের চা দোকান থেকে হোসেনকে অপহরণ করে করে মুক্তিপণ দাবি করেন তারা। পরে মুক্তিপণ না পেয়ে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে পাগার এলাকায় ফেলে রেখে যায় তারা। এ ঘটনায় টঙ্গী থানায় নিহতের বাবা বাদী হয়ে অপহরণ ও হত্যা মামলা করলে আদালত আসামিকে মৃত্যুদÐ দেন। তখন থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে কাশিমপুর হাইসিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগার বন্দি ছিলেন। কিন্তু বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় গত ৬ আগস্ট তিনি কাশিমপুর হাইসিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে পালিয়ে যান। এরপর বিভিন্ন গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে গত শুক্রবার রাতে আশুলিয়ার জামগড়া এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। র্যাব-৪, সিপিসি-২ এর কোম্পানি কমান্ডার মেজর জালিস মাহমুদ খান বলেন, কাশিমপুর হাইসিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে পলাতক আসামি আমির হোসেনকে গ্রেপ্তার করে সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।