শ্যামনগর(সাতক্ষীরা)প্রতিনিধি
সাতক্ষীরা’র শ্যামনগর উপজেলার আটুলিয়া ইউনিয়নের বড়কুপট গ্রামের মৃত কোরবান আলী গাজীর ছেলে জি এম নাসির উদ্দিনের সহদর ভাই নওশের ও তার ছেলেদের হাত থেকে রক্ষা পেতে শ্যামনগর উপজেলা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।রবিবার ১১ মে সকাল ১০টায় ৩০ মিনিটে প্রেসক্লাব হলরুমে লিখিত সাংবাদ সম্মেলন পাঠ করেন জি এম নাসির উদ্দিন তিনি তার লিখিত বক্তব্যে বলেন,নওয়াবেঁকী মৌজার বড়কুপট গ্রামের ৫০/৬০ টি মৎস্য ঘের ও হাজার হাজার জনসাধারণের বাড়ীর পানি নিষ্কাশনের পথ বা ড্রেন আমার ও আমার ছোটভাই নওশের গাজীর জমির উপর দিয়ে প্রায় ৩০ থেকে ৩৫ বছর ধরে ঐ ড্রেন দিয়ে পানি সরবরাহ/নিষ্কাশন হয়ে আসছে। অথচ বিগত ইংরেজি ১৪/০২/২০২৫ তারিখে সম্পূর্ন অবৈধ্যভাবে ও গায়ের জোরে ভেকু মেশিন দিয়ে ড্রেনটি মাটি দিয়ে ভরাট করতে থাকে হারুনার রশিদ ও তার ছেলে রোকনুজ্জামান বাবু। তাদের ঐ কাজে বাঁধা দেওয়ায় আমার ও আমার ছেলে নাজিমুদ্দীনের নামে থানায় মিথ্যা জিডি করে। পরবর্তীতে আমিসহ এলাকাবাসী স্বাক্ষরিত শ্যামনগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর হারুনার রশিদ ও রোকনুজ্জামান বাবু এর বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দায়ের করি। উপজেলা নির্বাহী অফিসার তদন্তের সত্যতা পেয়ে গত ইংরেজি ১৭/০৪/২০২৫ তারিখে জনস্বার্থের জন্য প্রশাসনের মাধ্যমে ড্রেনটি পুনরায় উন্মুক্ত করে দেন। এতে হারুনার রশিদ ও তার ছেলে রোকনুজ্জামান বাবু গাত্রদোহায় ও রাগান্বিত হয়। যার প্রেক্ষিতে অসত্য তথ্য দিয়ে সাতক্ষীরা বিজ্ঞ আদালতে সি.আর ২৭৫/২৫ শ্যামনগর নম্বরে বিগত ইংরেজি ৩০/০৪/২০২৫ তারিখে মামলা করেন হারুনার রশিদ এবং গত ইংরেজি ০৭/০৫/২০২৫ তারিখে “দৈনিক খুলনার চোখ” নামক পত্রিকায় ভিডিও রিপোর্টে মিথ্যাভাবে ১০ নং আটুলিয়া ইউপি চেয়ারম্যান আবু সালেহ বাবুসহ আমাকে ও আমার ভাই নওশের, খাইরুল ইসলাম এবং আমার ছেলে নাজিমুদ্দীনকে জড়িয়ে অসত্য রিপোর্ট প্রকাশ করেন। যার কোন সতত্যার ভিত্তি নেই। অন্যায়ভাবে জনস্বার্থে একমাত্র পানি নিষ্কাশনের ড্রেনটি যাহাতে বন্ধ করতে না পারে তার ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।