শ্যামনগর (সাতক্ষীরা) প্রতিনিধি
সাতক্ষীরা’র শ্যামনগর উপজেলার বংশীপুর গ্রামের ডি.এম, আব্দুস সামাদ এর ছেলে, ডি.এম. আব্দুল্যাহ আল-বাকী (সজল) সহ পরিবারের নামে মিথ্যা মামলা হতে অব্যহতি পাওয়ার জন্য শ্যামনগর উপজেলা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বৃহস্পতিবার ২৯ মে প্রেসক্লাব কনফারেন্স রুমে লিখিত সংবাদের সম্মেলন পাঠ করেন, ডি এম. আব্দুল্যাহ আল-বাকী (সজল)।লিখিত বক্তব্যে বলেন,আমি সাতক্ষীরা সরকারি কলেজে মাস্টার্স শেষ পর্বে অধ্যয়নরত। গত ২৯ মে বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দৃষ্টি গোচর হয়েছে যে, আমিরুল ইসলামের স্ত্রী রেহেনা খাতুন ও তার কন্যা শ্যামনগর প্রেস ক্লাবে হাজির হয়ে কাল্পনিক, অবাস্তব গল্প সাজিয়ে তাকে সহ তার পরিবারকে বিপদে ফেলার উদ্দেশ্যে একটি সংবাদ সম্মেলন পেশ করেছে। শ্যামনগরের কাঁচড়াহাটী নন্দীগ্রামের আমিরুল ইসলাম কর্তৃক তার মেয়েকে টাকার কামাইয়ের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করে তার সঙ্গে রীতিমত ব্লাক মেইল করার উদ্দেশ্যে সাতক্ষীরা বিজ্ঞ নারী ও শিশু নির্যাতন ট্রাইব্যুনাল আদালতে ৫৬/২৬ নং ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্যে প্রনোদিত ভাবে একটি মামলা রুজু করে। এই মামলাটি বিজ্ঞ আদালতে বিচারাধীন আছে। প্রকৃত পক্ষে আমিরুল ইসলামের কন্যা মায়া মাদকসেবী, উৎশৃঙ্খল, পরপরুষ লোভী হওয়ায় সে সহ তার পরিবার তার কাছ থেকে মোটা অঙ্কের অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার উদ্দেশ্যে একের পর এক তাকে সহ তার পরিবারের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালিয়ে বিপদে ফেলার চেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। প্রকৃত পক্ষে সজল সহ তার পরিবার তাদেরকে মামলা উঠিয়ে নেওয়ার ব্যাপারে কোন প্রকার হুমকি ধামকি প্রদান করিনি। সজল কে বিপদে ফেলার উদ্দেশ্যে তার ব্যবহৃত ফোন নম্বর থেকে তার ব্যবহৃত ফোনে একাধিকবার ফোন দিয়ে সজলকে বিরক্ত করছে। সজল তাদের মা-মেয়ের মিথ্যা, সংবাদ সম্মেলনের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জ্ঞাপন করেছেন। বিষয়টি নিয়ে এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ সহ শ্যামনগরের সচেতন মহল ও শ্যামনগর থানার এস.আই মিজানুর রহমানের কাছে ঘটনার বিস্তারিত শোনাবোঝা করলে সঠিক সত্যতা উদঘাটন করা সম্ভব হবে।তাই আপনাদের লেখানোর মাধ্যমে সজল সহ পরিবারের নামে বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার হতে অব্যহতি পাওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষন করছি।