দেলোয়ার হোসেন,কলারোয়া(সাতক্ষীরা)
সাতক্ষীরা কলারোয়ায় ঐতিহাসিক ৭ই নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপিত হয়েছে। ঐতিহাসিক ৭ই নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে উপজেলা বিএনপির উদ্যোগে র্যালি ও আলোচনা সভা করেছে কলারোয়া উপজেলা সকল পর্যায়ের অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীরা।বৃহস্পতিবার (৭নভেম্বর) সকাল ১১ টায় উপজেলা মোড়স্থ বিএনপির অস্থায়ী কার্যালয় সাবেক এমপির বাসভবন চত্বরে সামনে এ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।দিবসটি উপলক্ষে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন,আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।এ আলোচনার সভায় জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির অন্যতম সদস্য সাবেক চেয়ারম্যান আশরাফ হোসেনের সঞ্চালনায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা বিএনপির সহ-সভাপতি অবসরপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ রইছ উদ্দিন। সভা শেষে কেন্দ্রীয় বিএনপি’র প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক সাবেক এমপি হাবিবুল ইসলাম হাবিব অসুস্থ হওয়ায়,সুস্থতার জন্য বিশেষ দোয়াও অপরদিকে গতকাল রাতে উপজেলা বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি আব্দুর রশিদের সহধর্মিণী ইন্তেকাল করায়,শোকাহত পরিবারের প্রতি দোয়া,অনুষ্ঠানে পরিচালনা করেন আলহাজ্ব শেখ তামিম আজাদ মেরিন।এসম উপস্থিত ছিলেন ও বক্তব্য রাখেন উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুর রকিব মোল্লা,যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাবেক অধ্যক্ষ আবু বক্কর সিদ্দিক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শেখ আব্দুল কাদের বাচ্চু,সাংগঠনিক সম্পাদক তামিম আজাদ মেরিন,পৌর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হাজী কামরুল হাসান,পৌর বিএনপির সহ-সভাপতি আখলাকুর রহমান শেলী,উপজেলা যুবদলের আহবায়ক এমএ হাকিম সবুজ,সদস্য সচিব তাওফিকুর রহমান সঞ্জু,যুগ্ম আহবায়ক প্রভাষক সালাউদ্দিন পারভেজ,পৌর যুবদল আহ্বায়ক আব্দুল মজিদ, সদস্য সচিব মোজাফফর,সাবেক চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান আসাদ,বি এম পলাশ,আবু জাফর, আরিফুর রহমান রঞ্জু,রাজু, প্রমুখ।এসময় বিএনপি নেতা শওকত হোসেন,মোতাহার হোসেন,মোশারফ হোসেন,আব্দুস সালাম দিলু,মুছা কারিম, ছাত্রদলের আহ্বায়ক শাহ্জালাল আহমেদ সাজুসহ উপজেলা ও ইউনিয়ন বিএনপি এবং এর সকল অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।পরে র্যালি বের হয়ে কলারোয়া বাজারের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে সাবেক এমপি হাবিবের বাসভবনে গেটের সামনে এসে বিভিন্ন স্লোগানে মুখরিত হয়ে র্যালি শেষ হয়।এসময় বক্তারা বলেন, আজকের এই প্রোগ্রাম থেকে এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে আমাদের দাবি হলো বাংলাদেশে সাধারণ জনগণের ভোটে সরকার গঠনের জন্য অতিসত্বর নির্বাচনী তারিখ ও রোডম্যাপ ঘোষণা করার। ৭ই নভেম্বর যদি আমরা স্বাধীন না থাকতাম তাহলে বড় বড় পদে কোন সাহেব থাকতো না। যেহেতু এটি আমাদের কাছে একটি স্বাধীনতা ছিল সেহেতু ৭ই নভেম্বরকে জাতীয় ছুটি ঘোষণা করার জন্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে জোর দাবির আহ্বান।