নিজস্ব প্রতিবেদক
যশোর জেলার মনিরামপুর উপজেলার ১১ নং চালুয়াহাটী ইউনিয়ন বিএনপি’র সিনিয়র যুগ্ন আহবায়ক আলহাজ্ব রবিউল ইসলাম এর বাসভবন আটঘরায় হামলার স্থান পরিদর্শন শেষে এলাকা বাসীর উদ্দেশ্যে দিকনির্দেশনা মূলক বক্তব্য দেন মনিরামপুর উপজেলা বিএনপি’র আহবায়ক শহীদ মোহাম্মদ ইকবাল হোসেন। ঘটনা স্থলে গিয়ে জানাযায় শেখ হাসিনার ক্ষমতা ত্যাগ ও দেশ ত্যাগের পর থেকেই চালুয়াহাটি ইউনিয়নের ইউনিয়ন বিএনপি’র দুইটি গ্রæপ, আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে গত ২৮ শে আগষ্ট রাতে রবিউল ইসলাম এর ঘরবাড়ি ভেঙ্গে চুরে তছনছ করে দেয়। এ বিষয়ে রবিউল ইসলাম এর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, বি এন পি নেতা মুসা সাহেবের বাড়ি চালুয়াহাটি ইউনিয়নে হওয়ায় তিনি এই ইউনিয়নে অন্য কোন গ্রæপের লোক হলে উঠতে দেবেন না যে কারণে মুসা গ্রæপের লোকজন আমার বাড়িতে এসে অতর্কিত হামলা করে আমার ঘর বাড়ি ভেঙ্গে দিয়েছে, এবং আমার কাছের লোকদেরকে মেরেছে যার মধ্যে একজন হাসপাতালে ভর্তি বলে দাবি করেন
এদিকে এ বিষয়ে মুসা গ্রæপের অনুসারী ও মনিরামপুর উপজেলা ছাত্রদলের সদস্য সচিব জুয়েল রানা ও এলাকাবাসীর কাছে জানতে চাইলে তারা বলেন, ইকবাল গ্রæপের রবিউল ইসলাম শেখ হাসিনার ক্ষমতা ও দেশত্যাগের পর থেকে চালুয়াহাটি ইউনিয়নের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নিজে গিয়ে বলে বেড়াচ্ছেন অত্র প্রতিষ্ঠানের সভাপতি বিএনপির আহবায়ক ইকবাল হবে। এখানে অন্য কাউকে সভাপতি হতে দেওয়া হবে না। এ বিষয় নিয়ে প্রতিবাদ করলে ইকবাল গ্রæপের রবিউল ইসলাম এর লোকজন মুসা গ্রæপের উপরে হামলা করার চেষ্টা করে। এদিকে ইকবাল গ্রæপের রবিউল ইসলামের বসত বাড়ি ভেঙ্গে তছনছ করে দোওয়াই উপজেলা বিএনপি’র আহবায়ক শহীদ এডভোকেট শহীদ মোহাম্মদ ইকবাল হোসেন সহ বিএনপি’র অঙ্গ সংগঠনের অন্যান্য নেতৃবৃন্দ একত্রে রবিউল ইসলাম এর বসতবাড়ি পরিদর্শন করে তাদেরকে সান্তনার বাণী দিয়েছেন।