1. jitsolution24@gmail.com : admin :
  2. shantokh@gmail.com : Sharif Azibur Rahman : Sharif Azibur Rahman

কেশবপুর আলতাপোলের শিশু রত্না খাতুন ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় আটক ইসমাইল হোসেনের স্বীকারোক্তি জবানবন্দি

  • প্রকাশের সময় সোমবার, ৪ জানুয়ারী, ২০২১
  • ৩৫ বার সংবাদটি পাঠিত

যষোর অফিস: যশোর কেশবপুর আলতাপোল গ্রামের শিশু রতœা খাতুন ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় আটক ইসমাইল হোসেন আদালতে স্বীকারোক্তি জবানবন্দি দিয়েছে। রতœা আসামির সম্পর্কে নতনি হয়। ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে সে তাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেছে বলে জানিয়েছে ইসমাইল হোসেন। সোমবার সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যজিস্ট্রেট আদালতে বিচারক গৌতম মল্লিক আসামি এ জবানবন্দি গ্রহণ শেষে কারগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন। ইসমাইল হোসেন একই গ্রামের কালাচাঁদ সরদারের ছেলে।
জবানবন্দিতে ইসলামইল হোসেন জানিয়েছে, সে পটুয়াখালির কলাপাড়ায় ভাংড়ির ব্যবসা করে। মাঝেমধ্যে বাড়িতে বেড়াতে আসে। গত বছরের নভেম্বর মাসে সে বাড়িতে আসে। ২১ নভেম্বর সন্ধ্যায় সে তার পাশের বাড়িতে পিতা- মার সাথে দেখা করতে যায়। এ বাড়িতে তার ভাগ্নে জাহিদুল স্ত্রী-মেয়ে নিয়ে বসবাস করত। পিতার সাথে দেখা করে সে জাহিদুলের ঘরে যায়। নাতনি রতœা একা ঘরে বসে টিভি দেখছিল। তার সাথে ফাজলামি করার সময় যৌনাঙ্গ চেপে ধরে। এ সময় রতœা চিৎকার দিলে মুখ চেপে ধরার একপর্যায়ে মারা যায়। রতœার মৃতুকে ধামাচাপা দিতে ওড়না গলায় পেচিয়ে আড়ার সাথে ঝুলিয়ে রেখে পালিয়ে যায়। পরে সে কিছু জানেনা এমন ভান করে সকলের সাথে থেকে রতœার লাশ দাফন করে। এরপর সে আবার কলাপাড়ায় চলে যায় বলে জবানবন্দিতে জানিয়েছে।
মামলার অভিযোগে জানা গেছে, রতœার মৃত্যুর ঘটনায় কেশবপুর থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়। এ ঘটনার ছায়া তদন্ত শুরু করে যশোরের পিবিআই। ময়না তদন্ত রিপোর্টে শ্বাসরোধ করে হত্যার অভিযোগ পাওয়ায় নিহত রতœার পিতা জাহিদুল ইসলাম অপরিচিত ব্যক্তিকে আসামি করে কেশবপুর থানায় হত্যা মামলা করেন। মামলাটি তদন্তের দায়িত্ব পান পিবিআই’র এসআই ¯েœহাশিস দাস। তিনি হত্যার সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে ইসমাইল হোসেনকে আটক করে সোমবার আদালতে সোপর্দ করেন। ইসমাইল হোসেন তার নাতনি শিশু রতœাকে হত্যার কথা স্বীকার করে আদালতে ওই জবানবন্দি দিয়েছে।

সংবাদটি সেয়ার করে পাশে থাকুন

একই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved  2024
Design by JIT SOLUTION