জহুরুল ইসলাম: যশোর সদর উপজেলা রুপদিয়া বাজারে নরেন্দ্রপুর পুলিশ ফাঁড়ি পিছনে সরকার বেকারী বেহাল দশা। সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়, অত্যান্ত নোংরা পরিবেশে তৈরী হচ্ছে আটার খামির, চিনির সেরা সহ বিভিন্ন খাদ্য সামগ্রী তৈরির উপাদানের সাথে মিশে আছে মশা মাছি সহ পল্টি মুরগীর বর্জ্য, যা শুধু মানবদেহের জন্য অত্যান্ত ক্ষতিকরই নয় মৃত্যুর কারণ হতে পারে। এই সরকার বেকারী নিয়ম-নীতি না মেনে তৈরি করছে, বিস্কুট, কেক,পাওরুটি সহ বিভিন্ন খাদ্য সামগ্রী, যা যশোর সদর উপজেলা সহ মনিরামপুর হতে নড়াইল পর্যন্ত বিভিন্ন বেকারী, চা ও মুদিখানার দোকানে সরবরাহ করে। এ ব্যাপারে সরকার বেকারি মালিক ইকরামুলের সাথে কথা বলে, ইকরামুল বলে বিভিন্ন জায়গায় মোটা অংকে টাকা মাসোহারা দিয়ে উক্ত বেকারি পরিচালনা করেন। যে কারনে কোন কাগজপত্র প্রয়োজন হয় না। এ বিষয়ে সানেট্যার অফিসার পার্থ বাবুর সাথে কথা বললে তিনি বলেন এব্যাপারে আমার কিছু জানানেই। এলাকাবাসী ও সুধী জনের সাথে কথা বলে জানা যায় উক্ত ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান দীর্ঘ আট বছর যাবত স্থানীয় কিছু সুবিধা ভোগী নেতা পুলিশ প্রশাসনকে ম্যানেজ করে উক্ত বেকারি ব্যাবসা পরিচালনা করে আসছে। এ বিষয়ে এলাকা বাসি দাবি করেন অতিদ্রুত সরকার বেকারি বিরুদ্ধে ভোক্তা অধিকার ও জেলা প্রশাসক আইনগত পদক্ষেপ গ্রহণ করিবেন বলে মর্জি হয়।