কেশবপুরে গো খাদ্য সংকট গরু নিয়ে বিপাকে খামার মালিকরা
কেশবপুরে গো খাদ্য সংকটের কারণে চরম দুর্বিসহ জীবন অতিত্রুম করেছে খামার ও গরু মালিকরা।৮/৯ হাজার হাজার টাকা কাহন দিয়েও সময় মত বিছালী না পাওয়ার কারণে গরুর ভবিষ্যত নিয়ে হতাশায় পড়েছে এইসব মালিকরা।সূত্রে জানা গেছে অনাবাদী বিলে বেঁড়ি বাঁধ দিয়ে মাছ চাষের পাশাপাশি ধান চাষ যেন বন্যা কবলিত কেশবপুরের বাসীর জন্য ক্ষুধা নিবারনের এক উজ্জল দৃষ্টান্ত।
আর ধান বিছালী এই অঞ্চলের প্রায় প্রতিটি ঘরে গরু পালনে উদÍুদ্ধ সূষ্টি করে।এই গরু পালনের ফলে কেশবপুরের বিছালী অধিকাংশ পরিবার আর্থিক স্বচ্ছলতার দেখা পায়।গরু পালনে অধিক লাভ দেখে বর্তমানে কেশবপুরে প্রতিটি পরিবার পশু পালন শুরু করেছে।এই গরু পালন করে কেশবপুরে অসংখ্য গরীব,অসহায় মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন ঘটেছে। এটি একটি লাভ জনক ব্যবসা হাওয়ায় কেশবপুরে প্রত্যান্ত অঞ্চলে গরুর খামারের সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে।পশু পালনের মাধ্যমে আর্থিক দিক দিয়ে পিছিয়ে পড়া কেশবপুরের মানুষ অতি অস্ল সময়ের মধ্যে স্বাবলন্বি হয়ে উঠলেও গত ইরি বোরো মৌসুমে কেশবপুর উপজেলার কয়েকটি বিলে ধান না হাওয়া ও ধান কাটার সময় প্রকৃতিক দৃর্যোগের কারণে বিছালী তৈরি করতে না পারাটা বিশেষ করে গরু পালনের ক্ষেত্রে চরম বাঁধাগ্রস্থ হয়ে দাঁড়িয়েছে। অন্যান্য বার যে ১৫ শত থেকে ১৬ শত টাকায় কাহন বিত্রিু হত সম্প্রতি সেই একই বিছালীর কাহন বিত্রিু হচ্ছে ৮/৯ হাজার টাকা।তার পরও মানুষ টাকা দিয়ে সময়মত বিছালী পাচ্ছেনা।চাহিদার তুলায় যোগান কম থাকায় বর্তমান বাজারে বিছালীর এই উদÍুদ্ধ পরিস্থিতির সূষ্টি হয়েছে বলে বিছালী ব্যবসায়ীদের অভিমত। বিভিন্ন গরু খামার মালিকদের সাথে কথা বলে জানা গেছে তারা তাদের গরু নিয়ে চরম বিপাকে পড়েছে।বর্তমান বাজারে বিছালীর অকাল দেখা দিয়েছে।টাকা দিয়েও সময়মত বিছালী কিনতে হিমসিম খাচ্ছে তারা। তাছাড়া করোনাকালে গরুর বাজার একেবারে কম।ক্রয় ক্ষমতার বাইরে চলে যাওয়ায় উপাšয়ন্তর না পেয়ে বাধ্য হয়ে সস্তায় গরু বিত্রিু করে দিতে হচ্ছে।খামারি মালিকদের মত একই বক্তব্য গ্রামের ক্ষুদ্র গরু পালনকারীদের।সল্প আয়ে সংসার ও গরু পালনে হিমসিম খাচ্ছে তাই বাধ্য হয়ে কমদামে গরু বিত্রিু করে দিচ্ছে তারা। বিছালী ব্যবসায়ীদের সাথে কথা বলে জানা গেছে প্রকৃতিক দুর্যোগের কারণে শুধু কেশবপুর এবছরে কোথায়ও ঠিকমত বিছালী তৈরি করতে পারেনি।সব জায়গায় বিছালীর একই অবস্থা। বর্তমানে কেশবপুরের চাহিদা মেটাতে বাইরে থেকে বিছালী আনতে হচ্ছে।বাইরে থেকে বিছালী কেশবপুরে পৌছাতে অনেক খরচ পড়ে যাচ্ছে। যে কারণে কেশবপুরে বিছালীর দাম অন্যান্য জায়গার থেকে অনেক বেশি। এব্যাপারে উপজেলা কৃষি অফিসার মহাদেব চন্দ্র সানা বলেন এ বছর প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে কৃষকরা ইরি বোরো মৌসুমে ধানের বিছালী তৈরি করতে না পারায় কেশবপুরে বিছালীর দাম বৃদ্ধি পেয়েছে।
কেশবপুরে বায়তুল নূর হাফিজিয়া মাদ্রাসায় ১০ হাজার টাকা অনুদান দিলেন এ্যাডঃ মিলন মিত্র
কেশবপুরে পৌরসভার গোলাঘাটা বায়তুল নূর হাফিজিয়া মাদ্রাসায় ১০ হাজার টাকা প্রদান করা হয়েছে। শুত্রুবার সকালে পৌর আওয়ামীলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক এ্যাড মিলন মিত্র তার নিজস্ব তহবিল থেকে এই টাকা প্রদান করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন আওয়ামীলীগ নেতা রুহল কুদ্দুস,স্বপন বিশ্বাস,নারায়ন চন্দ্র, যুবলীগ নেতা আসাদুজ্জামান,রায়হান, সোহেল রানা,পৌর স্বেচ্ছাসেবকলীগের আহ্বায়ক আবুল বাশার খান,কেশবপুর কওমী ওলামা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মাওলানা হাবিবুল্লাহ,আলহাজ্ব নাসির উদ্দীন, বালিয়াডাঙ্গা সুবোধমিত্র মেমোরিয়াল অটিজম ও প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সিরাজুল ইসলাম,মাওলানা নাসির উদ্দীন প্রমুখ।
কেশবপুরে ছাত্রলীগ নেতা আল মামুন ইসলামের ২৪তম জন্মদিন পালিত
কেশবপুর উপজেলা ছাত্রলীগ নেতা আল মামুন ইসলামের ২৪তম জন্মদিন উপলক্ষে কেক কাটা হয়েছে। শুত্রুবার রাতে উপজেলা যুবলীগনেতা এম এ হাসানের আয়োজনে তার কার্যালয়ে কেক কেটে জন্মদিন পালন করা হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন পৌর ছাত্রলীগ নেতা সাইফুল ইসলাম,কৃতি খেলোয়ার সৌরব কবির,নূর সুলতান,তুহিনুর রহমান,সাকিব,রকি,আলিফ,আলামিন,রনি,সুমন,কৌশিক,শেখ সাকিব,প্রান্ত,নাইম,জসিম,নাছিম,মিজান,শিপন,অপু,সাগর,জ্যাকি,কাজল,রমজান,হাসিব,দিপু,উৎপল,আল মামুন প্রমুখ।
কেশবপুরে নবচেতনা স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের গাছের চারা রোপণ
কেশবপুরে সামাজিক নবচেতনা স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন যশোর এম এম কলেজ বাংলা বিভাগ ১৯৯৯,২০০০ শিক্ষা বর্ষের শিক্ষার্থীদের আয়োজনে শনিবার দুপুরে থানা ও হাসপাতাল চত্তরে ফলজ গাছের চারা রোপণ করা হয়েছে। চারা রোপণকালে উপস্থিত ছিলেন নবচেতনা স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সভাপতি মনিরুজ্জামান মনির,থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ জসীম উদ্দীন,উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মোঃ আলমগীর হোসেন, আবাসিক মেডিকেল অফিসার,ডাঃ মোঃ জাহিদুল রহমান,নবচেতনা স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক তুষার চত্রুবর্তী, দপ্তর সম্পাদক জামির হোসেন,ভলেনটিয়ার টিমের সোহাগ হোসেন,সহকারী স্বাস্থ্য পরিদর্শক আমিনুল ইসলাম, ডাঃ সমরেশ দত্ত,শিক্ষক শহিদুল ইসলাম প্রমুখ।