মণিরামপুর (যশোর) প্রতিনিধি
যশোর মনিরামপুর উপজেলার পৌর শহরের বাজার সংলগ্ন পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়। বিদ্যালয়ের মাঠ সহ পশ্চিম পাশের ও দক্ষিণ পাশের শতাধিক পরিবার,ও ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান পানি বন্ধী।সরোজিনী গিয়ে দেখা যায় প্রায় ৭শত মিটার সড়ক ঢালায় সিরামিক ব্লক ও রাস্তার মাঝ দিয়ে ৮ ইঞ্চি পাইপ দারা পানি অপসারণের জন্য ড্রেন নির্মাণ করা হয়।ড্রেন নির্মাণ করা হলেও পানি অপসারণের কোনো ব্যবস্থা না করেই কাজ সম্প‚র্ণ হয়েছে বলে পৌরসভা স‚ত্রে জানাজায়। এদিকে নতুন রাস্তা নির্মাণের কারণে প‚র্বের রাস্তা ছাড়া উঁচু হওয়ায় স্কুল মাঠ সহ বসত বাড়িতে বেঁধে গেছে হাঁটু পানি।বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী অফিসার নিশাত তামান্না কে অবগত করা হলে তিনি ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস দেন।এখবর শুনে সরোজিনী পরিদর্শক করেন পৌর বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তুহিন হাসান। ও পৌর যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক মিজানুর রহমান। সরেজমিনে পরিদর্শনপ‚র্বক সাময়িক পানি অপসারণের ব্যবস্থা গ্রহণ করেন তুহিন হাসান। স্থানীয় স‚ত্রে জানাজায় মণিরামপুর নাসির মিয়ার গোডাউনের মাঝ দিয়ে প্রায় ২৫ টি পরিবারের যাতায়াতের জন্য রাস্তাটি সিরামিক ব্লক দারা নির্মাণ করা হয় এবং রাস্তার পাশে জায়গা না থাকায় রাস্তার মাঝখান দিয়ে ৪ ইঞ্চি পাইপ দারা পানি অপসারণের জন্য ড্রেন নির্মাণ করা হয়। এই পাইপ লাইনের সাথে জনসাধারণের বসতবাড়ির পানি অপসারণ, বৃষ্টির পানি অপসারণের জন্য উন্মুক্ত করার কথা থাকলেও আর্মি রিটায়ার্ড সিরাজুল ইসলামের বাড়ির পিছন দিয়ে পাইপ দিতে বাঁধা দেওয়ায় স্কুল মাঠ সহ অর্ধশত পরিবার পানি বন্ধী।প‚র্বে পানি অপসারণ চেয়ে মণিরামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর লিখিত আবেদন দেন এলাকার বসবাসরত সাধারণ মানুষ। ইউএনও বিষয়টি সরোজিনী পরিদর্শক পৌরসভার কর্মচারী তপু কে দায়িত্ব দিলে তিনি সরেজিমিনে এসে কোনো সমাধান করতে পারেনি।পরিবেশ সংরক্ষণ আইন অনুযায়ী, প্রাকৃতিক দুর্যোগে পরিবেশের ক্ষতিসাধন বা পরিবেশের স্বাভাবিক প্রবাহে বাধা সৃষ্টি করা একটি অপরাধ।দÐবিধির বিভিন্ন ধারায় সরকারি সম্পত্তি বা জনস্বার্থের ক্ষতিসাধন সংক্রান্ত বিধান রয়েছে। এই ধারায় বাঁধ বা অন্য কোনো জল নিষ্কাশন কাঠামোতে বাধা সৃষ্টিকারীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে উল্লেখ রয়েছে আইনে।