মাবিয়া রহমানঃ সড়ক দুর্ঘটনা রোধে বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটি(বিআরটিএ)জনসাধারনের চলাচলের সুবিধার্থে খুলনা টু সাতক্ষীরা সড়কটি ৩৬ ফুট চওড়া ২ লেনের রাস্তাসহ তিন চাঁকার গাড়ি ও সাধারন পথচারীদের চলাচলের জন্য রাস্তার দুই পাঁশেও আরো ২টি রাস্তা প্রশস্ত করে রাস্তাটি হাইওয়ে রাস্তায় উন্নিত করেছে। আর এই হাইওয়ে রাস্তা ক্ষমতার দাপটে দখল করে কতিপয় এক মোটরসাইকেল ব্যবসায়ী দিনের পর দিন চালিয়ে যাচ্ছে ব্যবসা।স্থানটি খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলার চুকনগর বাজারে।চুকনগর বাজারের উত্তরা মটরসের পরিবেশক “আব্দুল্লাহ মটর’সের” মালিক কামরুল ইসলাম লাভলু মোড়ল(৫৫) ও তার ছেলে আব্দুল্লাহ(৩০)।বিষয়টি নিয়ে স্থানীয় এক ব্যাক্তির(নাম প্রকাশ করতে অনিচ্ছুক) কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন,লাভলু এলাকার প্রভাবশালী ব্যক্তি।তিনি এলাকার ৪/৫ জনকে ডিবি পুলিশের চাকরি ও দিয়েছেন,তার ধরাচরা অনেক।হয়তো তার ক্ষমতার বলে সরকারি হাইওয়ে রাস্তা দখল করে তার ব্যবসা চালাচ্ছে।শুধু এই ঘটনাই নয়,তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থেকে যে একবার গাড়ি ক্রয় করে তার বিপাদের শেষ থাকেনা।গাড়ির কাগজ পত্র নিয়ে বিভিন্ন ঝামেলা সৃষ্টি করে হাতিয়ে নেই মোটা অংকের টাকা।সাধারণ মানুষ টাকা দিয়ে গাড়ি কিনতে এসে পরবর্তীতে পড়ে চরম ভোগান্তিতে।
গত তিন মাস আগে মনিরামপুর থানাধীন এক ব্যক্তি উক্ত আব্দুল্লাহ মটর’স থেকে নগদ টাকায় একটি পালসার মটর বাইক ক্রয় করে। তিন মাস আগে টাকা পরিষোধ হলেও আজও পায়নি বাইকের কোন কাগজ পত্র।দিনের পর দিন হাটলেও বিভিন্ন কথার অজুহাত দেখিয়ে পার করে দেয়।অজুহাতে কিছু কথা,আজ অফিসের হিসাবের চাঁপ আছে অন্য একদিন আসেন,ম্যানেজার বাইরে আছে পরে আসেন,মালিক অফিসে নেই,মালিক থাকলে বলে ছেলে আগে আসুক ইত্যাদি হরেক রকমের অজুহাত খাড়া করে।ফলে বাধ্য হয়ে প্রতিনিয়তই ফিরে আসতে হয় উক্ত মটর বাইক ক্রেতাকে।