1. jitsolution24@gmail.com : admin :
  2. shantokh@gmail.com : Sharif Azibur Rahman : Sharif Azibur Rahman

বেনাপোল স্থলবন্দরের ভেতর ছিনতাইকারি ও মাদক কেনাবেচার নিরাপদ স্থান ব্যবহার হচ্ছে অবৈধ দোকানপাট

  • প্রকাশের সময় সোমবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০২০
  • ৭১ বার সংবাদটি পাঠিত

বেনাপোল থেকেঃ যশোরের বেনাপোল স্থল বন্দরের বাইপাশ সড়কের ভেতর নতুন আমদানি রপ্তানি গেট থেকে শুরু করে রেল স্টেশন পর্যন্ত আমদানি রপ্তানি পণ্যদ্রব্য চুরি ছিনতাই ক্রমেই বেড়ে চলছে।এই সব পণ্য চুরির সাথে জড়িতরা বন্দর ও রেলের জায়গা অবৈধ দখল করে বিভিন্ন নামে প্রতিষ্ঠান খুলে বসে আছে।সুযোগ বুঝে তারা আমদানি রপ্তানি পণ্য ছিনতাই করে।এই ছিনতাই কাজে কেউ বাধা দিলে তাকে জীবনাশের হুমকি এমনি কি অনেক আইন শৃংঙ্খলায় নিয়োজিত ব্যাক্তি জীবন ও দিয়েছেন।এ সমস্থ দোকানের ভেতর বিভিন্ন জায়গার লোকজন এসে নিরাপদে আড়ালে মাদকদ্রব্য সেবন করছে।আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারিদের চোখ ফাঁকি দিয়ে চলছে মাদকদ্রব্য কেনাবেচা, শুধু তাই না এখানে বিভিন্ন জায়গা থেকে মহিলা এনে দেহব্যাবসা করানো হয় বলে অভিযোগ উঠছে। সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, বন্দরের প্রাচীরের ভেতর রাস্তার সাথে সরকারি জায়গা দখল করে অবধৈ দোকান ঘর গড়ে উঠেছে। দোকান মালিকরা তাদের স্থাপনা সরিয়ে নেওয়ার জন্য কোন পদক্ষেপ না নিয়ে পরিবার পরিজন নিয়ে বিলাশ বহুল জীবনযাপন করছে।সীমান্ত লগ্ন হওয়ায় এখানে মাদক সেবনের অভয়ন্য বেশি দেখা মেলে।নাম না প্রকাশে জৈনিক ব্যাক্তি বলেন,যে সমস্থ দোকান ঘর দেখছেন তা থেকে প্রতি মাসে ১হাজার টাকা,৫শত টাকা করে উৎকোছ দিতে হয় রেলে নিয়োজিত ব্যাক্তিদেরকে।এ সমস্থ দোকানের আশপাশে মাদকদ্রব্যের খালি বোতলে ছেয়ে গেছে যা পরিবেশ ও যুব সমাজকে নষ্ঠ করছে। বিশ্বস্থ সুত্রে জানা যায়,এখানে নিয়োজিত আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের সাথে মাদক কারবারিদের সাথে সখ্যতা গড়ে উঠেছে।তাদের মদনে বা প্রশ্রয়ে মাদক কারবার বেশি হচ্ছে।স্থানীয়রা কোন পদক্ষেপ গ্রহন করতে গেলে তারা না শুনে, প্রতি মাসে ভাড়া দিয়ে চলতে হয় তাদের টাকা কি উড়ে আসে এসমস্থ বাজে ব্যবহার করে থাকে।এ অবৈধ দোকানপাট উচ্ছেদ না করলে চোর ছিনতাই মাদকের তৎপরতা বাড়তে থাকবে জিরো টলারেন্স সম্ভব হবে না। স্থায়ীয় এক বাসিন্দা বলনে, কয়েক শত অবৈধ দোকান পাট স্থাপনা রয়েছে ।এগুলো উচ্ছদে করে রেল ও বন্দরের পণ্যদ্রব্য চুরি ছিনতাই সহ মাদকের হাত থেকে রক্ষা করার জন্য আমাদের দাবি রইলো।এবং চোরাকারবারদিরে বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থার জন্য উর্ধ্বতন কতৃপক্ষের হস্থক্ষেপ কামনা করেন। এবিষয়ে বন্দরের উপ-পরিচালক মামুন কবির তালুকদার জানান,বন্দর ও রেলের জায়গায় অবৈধ দোকানপাট উচ্ছেদের জন্য রেল ডিপার্টমেন্ট কে বলা হয়েছে।তারা দ্রুত এ উচ্ছেদের জন্য পদক্ষেপ নেবেন বলে ব্যাক্ত করেন। বেনাপোল রেলওয়ে জংশনের স্টেশন মাস্টার সাইদুর রহমান জানান,স্টেশনের ট্রেন নিয়ন্ত্রন করার কাজ হচ্ছে আমাদের। রেলের ভূমি দেখাশুন জন্য রেল ভূমি ও সহকারি প্রকৌশলীর দায়িত্ব।আমরা এটা নিয়ে উদ্ধতন কতৃপক্ষের সাথে কথা বলবো। উল্লেখ্য সর্বশেষ গত ৯ই ডিসেম্বর বন্দরের বাইপাশ সড়কে কুচি লোহার বস্থা বোঝায় ট্রাক ড্রাইভারের মারধর করে ছিনতায় করার সময় জনতার ধাওয়া খেয়ে ছিনতায় কারিরা মাল ফেলে পালিয়ে যায়।পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে।

সংবাদটি সেয়ার করে পাশে থাকুন

একই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved  2024
Design by JIT SOLUTION