আসাদুর রহমান-শার্শা প্রতিনিধি ঃ যশোরের নাভারণে বেসরকারি দুইটি ক্লিনিক যশোর সিভিল সার্জনের ঝটিকা অভিযানে বন্ধ করা হলো। শার্শা উপজেলার নাভারণ বাজারে অবস্থিত এ সি ল্যাব ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও জোহরা ক্লিনিক মঙ্গলবার সকাল ১১টার সময় যশোর সিভিল সার্জন শেখ আবু শাহিন ঝটিকা অভিযান চালিয়ে স্থায়ীভাবে বন্ধ করে দেন। দীর্ঘ দুই বছর ধরে স্বাস্থ্য বিভাগের অনুমতি ও লাইসেন্স ছাড়াই এ সি ল্যাব ডায়াগনস্টিক সেন্টার গোপনে কাজকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে এমন তথ্যের ভিত্তিতে যশোর সিভিল সার্জন অভিযান পরিচালনা করে প্রথমে এ সি ল্যাব ডায়াগনস্টিক সেন্টার সিল-গালা করে বন্ধ করে দেন। এ সি ল্যাব ডায়াগনস্টিক সেন্টারের পরিবেশ ও রুগীসেবার মান অতি নি¤œমানের হওয়ার কারনে তিনি এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। পরে তিনি জোহরা ক্লিনিকে অভিযান পরিচালনা করেন। জোহরা ক্লিনিকে সনদধারি কোন ডাক্তার ও নার্স খুজে পাওয়া যায়নি। । সেখানেও পরিবেশ ও রুগী সেবার মান অতি নি¤œমানের হওয়ার কারনে তিনি জোহরা ক্লিনিকও সিল-গালা করে বন্ধ করে দেন। যশোর সিভিল সার্জন শেখ আবু শাহিন বলেন, নাভারণের দুইটি ক্লিনিক এ সি ল্যাব ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও জোহরা ক্লিনিক রুগীসেবা দেয়ার মত কোন পরিবেশ সৃষ্টি করতে পারেনি এবং লাইসেন্স ছাড়াই গোপনে কাজকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে। দুইটি ক্লিনিকের সনদধারি কোন ডাক্তার ও নার্স খুজে পাওয়া যায়নি। প্যাথলজি, ইসিজি ও আল্ট্রাসনোগ্রামের বা অন্যান্য বিভাগগুলির পরিবেশ এতই নাজুক অবস্থায় আছে যা একটি ক্লিনিকের জন্য হাস্যকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে। স্বাস্থ্য বিভাগের নিয়ম-নীতির ভিতরে চিকিৎসা সেবা দিতে ব্যর্থ হওয়ায় দুইটি ক্লিনিক সিল-গালা মেরে বন্ধ করে দেয়া হলো। এসময় উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার ইউসুফ আলী উপস্থিত ছিলেন।যশোর সিভিল সার্জনের অভিযান নাভারণে দুইটি ক্লিনিক সিল-গালা আসাদুর রহমান, শার্শা প্রতিনিধি ঃ যশোরের নাভারণে বেসরকারি দুইটি ক্লিনিক যশোর সিভিল সার্জনের ঝটিকা অভিযানে বন্ধ করা হলো। শার্শা উপজেলার নাভারণ বাজারে অবস্থিত এ সি ল্যাব ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও জোহরা ক্লিনিক মঙ্গলবার সকাল ১১টার সময় যশোর সিভিল সার্জন শেখ আবু শাহিন ঝটিকা অভিযান চালিয়ে স্থায়ীভাবে বন্ধ করে দেন। দীর্ঘ দুই বছর ধরে স্বাস্থ্য বিভাগের অনুমতি ও লাইসেন্স ছাড়াই এ সি ল্যাব ডায়াগনস্টিক সেন্টার গোপনে কাজকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে এমন তথ্যের ভিত্তিতে যশোর সিভিল সার্জন অভিযান পরিচালনা করে প্রথমে এ সি ল্যাব ডায়াগনস্টিক সেন্টার সিল-গালা করে বন্ধ করে দেন। এ সি ল্যাব ডায়াগনস্টিক সেন্টারের পরিবেশ ও রুগীসেবার মান অতি নি¤œমানের হওয়ার কারনে তিনি এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। পরে তিনি জোহরা ক্লিনিকে অভিযান পরিচালনা করেন। জোহরা ক্লিনিকে সনদধারি কোন ডাক্তার ও নার্স খুজে পাওয়া যায়নি। । সেখানেও পরিবেশ ও রুগী সেবার মান অতি নি¤œমানের হওয়ার কারনে তিনি জোহরা ক্লিনিকও সিল-গালা করে বন্ধ করে দেন। যশোর সিভিল সার্জন শেখ আবু শাহিন বলেন, নাভারণের দুইটি ক্লিনিক এ সি ল্যাব ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও জোহরা ক্লিনিক রুগীসেবা দেয়ার মত কোন পরিবেশ সৃষ্টি করতে পারেনি এবং লাইসেন্স ছাড়াই গোপনে কাজকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে। দুইটি ক্লিনিকের সনদধারি কোন ডাক্তার ও নার্স খুজে পাওয়া যায়নি। প্যাথলজি, ইসিজি ও আল্ট্রাসনোগ্রামের বা অন্যান্য বিভাগগুলির পরিবেশ এতই নাজুক অবস্থায় আছে যা একটি ক্লিনিকের জন্য হাস্যকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে। স্বাস্থ্য বিভাগের নিয়ম-নীতির ভিতরে চিকিৎসা সেবা দিতে ব্যর্থ হওয়ায় দুইটি ক্লিনিক সিল-গালা মেরে বন্ধ করে দেয়া হলো। এসময় উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার ইউসুফ আলী উপস্থিত ছিলেন।