আজিজুর রহমান, কেশবপুর (যশোর) প্রতিনিধি: কেশবপুরে করোনা ভাইরাস (কোভিড-১৯)আক্রান্তের সংখা বৃদ্ধি হওয়ায় পৌরসভার এক নম্বর ওয়ার্ডকে রেড জোন ঘোষণা করা হয়েছে।
তবে কেশবপুর পৌরসভার এক নম্বর ওয়ার্ডে রেড জোনের কোন প্রভাব পড়তে দেখা যায়নি। রেড জোনে দোকান পাট, বিভিন্ন অফিস, এনজি খোলা ছিলো। কেশবপুর পৌরসভার এক নম্বর ওয়ার্ডে ভোগতি-নরেন্দ্রপুর (পূর্বাংশ) এলাকা রেড জোনের আওতায় আনা হয়েছে।
মঙ্গলবার রেড জোন ঘোষিত এলাকার জনসাধারণের উপস্থিতি ছিল লক্ষণীয়। সকালে রেড জোন ঘোষিত এলাকার অধিকাংশ দোকান খোলা থাকতে দেখা গেছে। এক নম্বর ওয়ার্ডে সাহাপাড়া অবস্থিত রেজিস্ট্রি অফিস ও দলিল লেখক অফিস খোলা থাকতে দেখা গেছে। স্বাস্থ্যবিধি না মেনেই চলছে কার্যক্রম। এ ব্যাপারে সমাজকর্মী মঞ্জুরুল হোসেন ডবলু বলেন,রেড জোর এলাকায় অবস্থিত রেজিস্ট্রি অফিস খোলা ছিলো, দোকান পাট খোলা চলাফেরা আগের মতন আছে। ব্যবসায়ী মাসুম বলেন. রেড জোর শুধু পত্রিকায় ও ফেসবুকে দেখছি।
বাস্তকে ভিন্ন চিত্র । কুন্তল বিশ্বাস জানান,রেড জোনের কিছুই তো দেখলাম না। জানা গেছে পৌরসভার এক নম্বর ওয়ার্ডে বসবাসকারী যশোর সদর হাসপাতালের তত্বাবধায়ক, তার চিকিৎসক স্ত্রী ও কন্যা এবং তাদের দুজন গৃহকর্মীসহ একজন ভাড়াটিয়া করোনায় আক্রান্ত। তারা বর্তমানে চিকিৎসাধী রয়েছে।